একটানা ৪০ দিন মসজিদে গিয়ে জামাতে এশা ও ফজরের নামাজ আদায়ের চ্যালেঞ্জে জয়ী শিশুদেরকে পুরস্কার হিসেবে সাইকেল দিয়েছেন মিরপুর ডিওএইচএস সেন্ট্রাল মসজিদ কর্তৃপক্ষ। বাইসাইকেল পাওয়া ২৩০ শিশু-কিশোরকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ইসলামী স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ। একইসঙ্গে মসজিদ কমিটি এবং শিশুদের অভিভাবকদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
তিনি পোস্টে লিখেন, টানা ৪০ দিন মসজিদে গিয়ে জামাতে এশা ও ফজরের সালাত আদায়ের চ্যালেঞ্জে জয়ী শিশুদেরকে পুরস্কার হিসেবে সাইকেল দিয়েছেন মিরপুর ডিওএইচএস সেন্ট্রাল মসজিদ কর্তৃপক্ষ। আগামী প্রজন্মকে মসজিদমুখী করতে তাঁরা অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। আমি তাঁদের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। পুরস্কারজয়ী শিশু-কিশোরদের অভিনন্দন! তাদের পিতা-মাতার আন্তরিক চেষ্টা ছাড়া শিশু-কিশোরদের দ্বারা এরকম অর্জন সম্ভব হতো না। এজন্য তাঁদের প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা।
আপনার সন্তানকে কিশোর গ্যাং ও বখাটেপনার হাত থেকে বাঁচাতে সালাতের অভ্যাস গড়ে তুলুন। ফিতনা-সংকুল সময়ে মুসলমানের সন্তানদের দীনবিমুখ করার জন্য চারপাশে হাজারো উপকরণ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে।
এ সময়ে শিশু-কিশোরের মধ্যে ইসলামী মূল্যবোধ জাগ্রত করতে ও দীনি শিক্ষার প্রতি আগ্রহ বাড়াতে অন্যান্য মসজিদ কর্তৃপক্ষও সাধ্যমতো নানা আয়োজন করতে পারেন। মহান আল্লাহ সবাইকে সুসন্তান ও তাকওয়াবান মুসলিম হওয়ার তাওফিক দান করুন।